
Home যশোর জেলা / Jessore District > যশোর শহরের বাইরে / Outside the Jessore Town
এই পৃষ্ঠাটি মোট 99821 বার পড়া হয়েছে
যশোর শহরের বাইরে / Outside the Jessore Town
যশোর শহরের বাইরে দর্শনীয় স্থান Sightseeing outside of Jessore Town |
||
![]() |
যশোর বিমান বন্দর বিংশ শতাব্দির তৃতীয় ও চতুর্থ দশকে অর্থাৎ বৃটিশ আমলে নির্মিত হয় যশোর বিমান বন্দর। সমসাময়িক কালে ঢাকা বিমান বন্দর প্রতিষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে এই বিমান বন্দরটি সফলভাবে ব্যাবহারিত হয়। সমগ্র খুলনা বিভাগে একমাত্র সচল বিমান বন্দর যার মাধ্যমে প্রতিদিন শত শত মানুষ ঢাকা-যশোর যাতায়াত করে থাকে। অবস্থান: যশোর শহরের পশ্চিমে অরবপুর গ্রামে। দূরত্ব: যশোর শহর থেকে ৪/৫ কিলোমিটার। যাতায়াতের মাধ্যম: ইজিবাইক / ব্যক্তিগত যানবহন। |
|
---------------------------------------------------------------------------------------------------- | ||
![]()
মুড়লী জোড়া শিব মন্দির।
১৭০৪ খৃষ্টাব্দে চাঁচড়ার রাজাগণ মন্দির দুটি নির্মাণ করেন। মন্দিরের গায়ে এখনও স্পষ্ট অক্ষরে নির্মাণ সাল ১৭০৪ লেখা আছে। মিডিয়া রিপোর্ট ৩০০ বছর পর সংস্কার : যশোর মুড়লির জোড়া শিবমন্দির ভক্তদের জন্য উন্মুক্ত ![]() |
মুড়লী কসবা এক প্রাচীন জনপদ বাংলাদেশে যে কটি নাম ইতিহাস, ভুগোল, মানচিত্র এবং উপখ্যানে পাওয়া যায় মুড়লী যশোর তার মধ্যে অন্যতম। এখানে হিন্দু-বৌদ্ধ-মুসলিম ইউরোপীয় সভ্যতার অপূর্ব মিলন ঘটে। মুড়লীতে প্রতিষ্ঠিত দেবালয় সমূহ কালের গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। মধ্যযুগে মুড়লীতে ভূগর্ভে নির্মিত হয়েছিল সুরক্ষিত কেল্লা। মাটির নীচে আজও চাপা পড়ে আছে সে কেল্লা। খুলনা-ঢাকা জাতীয় মহাসড়কের পাশে আজও অস্তিত্ব ঘোষণা করছে জগন্নাথদেবের মন্দির আর হাজি মুহসিনের ইমামবাড়া। কোম্পানী আমলে গড়ে ওঠে এ দেশে জেলাভিক্তিক প্রশাসন। সমগ্র বাংলাকে আট প্রেসিডেন্সী জেলার ভাগ করে নিয়োগ করা হয় জেলা কালেক্টর। এই নতুন প্রশানিক কাঠামোতে প্রাচীন যশোর রাজ্য পরিণত হয় বিশালায়তনিক যশোর জেলায়। জেলা সদর এই যশোর শহর। যশোরের বুকের নিচে হারিয়ে গেছে তিন হাজার বছরের সমৃদ্ধ প্রাচীন নগরী মুড়লী। খানজাহান আলীর কসবা কোনোমতে টিকে আছে। পুরাতাত্ত্বিক গবেষণার মাধ্যমে হয়তো উদ্ধার করা সম্ভব মুড়লী কসবার ঐতিহ্যমন্ডিত এক বিস্তৃত প্রায় ইতিহাস। বিস্তারিত ... অবস্থান: যশোর শহরের দক্ষিণ-পূর্ব দিকে যশোর-খুলনা মহাসড়কের পাশে। দূরত্ব: যশোর শহর থেকে ৩/৪ কিলোমিটার। যাতায়াতের মাধ্যম: যশোর-খুলনা রুটের যেকোন লোকাল গাড়ী / ইজিবাইক / ব্যক্তিগত যানবহন। |
|
---------------------------------------------------------------------------------------------------- | ||
![]() |
|
হাজি মোহাম্মদ মোহসিনের ইমামবাড়ী যশোর শহরের দক্ষিণ-পূর্ব প্রান্তে মুড়লীতে দানবীর হাজি মোহাম্মদ মুহসিন উনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ইমামবাড়া। ধর্মীয় শিক্ষাদান ছাড়াও মানুষের কল্যাণার্থে তিনি তার সব বিষয় সম্পত্তি দান করে গেছেন। সম্প্রতি প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ ইমামবাড়া সংরক্ষণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। অবস্থান: যশোর শহরের দক্ষিণ-পূর্ব দিকে যশোর-খুলনা মহাসড়কের পাশে প্রচীন মুড়লী জনপদে। দূরত্ব: যশোর শহর থেকে ৪/৫ কিলোমিটার। যাতায়াতের মাধ্যম: যশোর-খুলনা রুটের যেকোন লোকাল গাড়ী / ইজিবাইজ / ব্যক্তিগত যানবহন। |
---------------------------------------------------------------------------------------------------- | ||
![]() |
মুনশী মুহাম্মদ মোহেরুল্লাহ এর সমাধি ব্রিটিশ আমলে এই উপমহাদেশের মুসলমানদের চরম দুর্দিনে যশোরের মুনশী মুহাম্মদ মেহেরুল্লাহ এগিয়ে আসেন। বৃটিশ শাসকদের অনুকূলে ও ছত্রছায়ায় খৃস্টান মিশনারীদের ইসলাম বিরোধী অপপ্রচারে মুসলমানদের বিভ্রান্ত করা এবং তাদের খৃস্টান বানানোর দ্বারা এ দেশে ইংরেজ শাসনকে পাকাপোক্ত ও মুসলিম জাতিসত্তাকে বিলুপ্ত করাই ছিল দুশমনদের আসল লক্ষ্য। মুনশী মেহেরুল্লাহ তখন রাজশক্তির চোখ রাঙানি বা নির্যাতনের কোনো পরোয়ানা না করে এ দেশের হাটে মাঠে ঘাটে ইসলামের বিপ্লবী বাণী প্রচার করতে লাগলেন। দেশের আনাচে-কানাচে সভাসমিতি করে জ্বালাময়ী ভাষায় যুক্তিপূর্ণ বক্তৃতা দিয়ে, গদ্যে-পদ্যে অনেক বই লিখে, মুসলিম জাতির মনে নতুন আশার ও আস্থার সঞ্চার করেন। বিংশ শতকে তার ফলস্বরূপ এ জাতির মধ্যে দেখা দেয় বিরাট ইসলামী পুনর্জাগরণ। মুনশী মেহেরুল্লাহর ১৮৬১ সালে যশোরের ছাতিয়ানতলা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বিস্তারিত.... অবস্থান: যশোর শহরের উত্তর-পশ্চিম দিকে যশোর-ঝিনাইদহ প্রাচীন রেলরাস্তার পাশে চুড়ামনকাঠি রেল স্টেশনের সন্নিকটে। দূরত্ব: যশোর শহর থেকে ৫/৬ কিলোমিটার। যাতায়াতের মাধ্যম: যশোর-ঝিনাইদহ / চৌগাছা রুটের যেকোন লোকাল গাড়ী / ব্যক্তিগত যানবহন। |
|
---------------------------------------------------------------------------------------------------- | ||
যেকোন প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন: ০১৭১৮৯২৭১০৩ / ০১৯৬৪৬৬৪৮৪৪ |