
Home শিল্পী / Artist > রিয়াজ আহমেদ / Riaz Ahmed (1970)
এই পৃষ্ঠাটি মোট 17566 বার পড়া হয়েছে
রিয়াজ আহমেদ
Riaz Ahamed
Home District: Jessore
পারিবারিক পরিচিতি:
বাংলা চলচ্চিত্রের এক সময়ের সবচেয়ে রোমান্টিক ও চাহিদা সম্পন্ন তারকা-নায়ক ‘রিয়াজ’ (Riaz) যশোরের কৃতি সন্তান। সম্পূর্ণ নাম রিয়াজুদ্দীন আহমেদ সিদ্দিক। জন্ম ১৯৭০ সালে। দু্ই ভাই ও ৬ বোনের মধ্যে সর্বোকনিষ্ঠ রিয়াজ। পিতা প্রায়ত জয়নুদ্দীন আহম্মেদ সিদ্দিকী একজন সরকারী কর্মকর্তা ছিলেন। মাতা আরজুমান আরা একজন গৃহিণী। একমাত্র বড় ভাই পঞ্চগড়ে একটি ফার্মের জেনারেল ম্যানেজার।
শৈশব, কৈশোর ও শিক্ষাজীবন:
চাকরি সূত্রে রিয়াজের বাবা ১৮ বৎসর ফরিদপুর ছিলেন। ফরিদপুর জজকোর্টে চাকরিরত অবস্থায় সেখানে তাঁর জন্ম হয়। তাই শৈশব-কৈশোর কেটেছে ফরিদপুরের কমলাপুর সিএন্ডবি স্টাফ কোয়াটারে। শিক্ষাজীবন শুরু হয় তারার মেলা লিটিল ফ্লাওয়ার স্কুলে। লেখাপড়ার পাশাপশি তিনি ভাল কবিতা আবৃত্তি করতেন। ছেলে বেলায় দুরন্তপনায় কাটিয়ে দিতেন সময়। খুব জোরে সাইকেল চালাতেন, দলবেঁধে মারামারি, ছুটাছুটি কোন কিছুতেই পিঁছিয়ে ছিলেন রিয়াজ। বাবা পেটের নিচে দুটো নারকেল দিয়ে সাঁতারটা শিখিয়ে দিয়েছিলেন। যার ফলে সাঁতারেও দারুন পটু ছিলেন রিয়াজ (Riaz)।
তারুন্যের জেয়ারে যেন ভেসে যাচ্ছেন তিনি। এভাবেই ১৯৮৬ সালে ফরিদপুর মইজুদ্দীন হাই স্কুল থেকে এস. এস. সি পাশ করলেন। এর পর রিয়াজের বাবা চাকরি হতে অবসর গ্রহণ করেন এবং স্বপরিবারে চলে আসেন যশোর কারবালার (রইচ হাউস) নিজস্ব বাড়ীতে।
১৯৮৭ সালে রিয়াজ যশোর ক্যান্টরমেন্ট কলেজে ভর্তি হন এবং এখান থেকে ১৯৮৮ সালে এইচ. এস. সি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। দ্বিতীয়বর্ষে পড়াকালীন ঘটে যায় তাঁর জীবনের সবচেয়ে বড় অপ্রত্যাশিত ঘটনা। বাবাকে হারিয়ে রিয়াজ ভীষন একা হয়ে যান তিনি।
পেশাগত জীবন:
বাবার মৃত্যুর পর হঠাৎ পত্রিকায় বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে জিডি পাইলটের একটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখতে পান। পিকনিকে যাবার নাম করে মার কাছ থেকে ২০০ টাকা নিয়ে রিয়াজ ইন্টারভিউ দিতে গেলেন। প্রতিযোগিতায় ৩/৪ হাজার ছেলের দল হতে মাত্র ১১ জনে এসে পৌঁছালো এবং সৌভাগ্য ১১ জনের মধ্যে রিয়াজও ছিলেন। আই. এস. এস. বি এবং মেডিকেল টেস্টে টিকে গেলেন রিয়াজ। ১৯৮৯ সালের ১০ জানুয়ারী ক্যাডেট হিসাবে যোগ দেন বাংলাদেশ মিলিটারী একাডেমিতে। শুরম্ন হয় ট্রেনিং এবং প্রতি ক্ষেত্রেই রিয়াজের রেজাল্ট ও পারফরমেন্স ছিল চমৎকার।
ইতোমধ্যে রিয়াজ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বি. এস. সি শেষ করেন। প্রায় দুই বৎসরের মাথায় ১৯৯১ সালে তুর্কি সরকারের দেয়া একটি বৃত্তিতে রিয়াজ টি থাই সেভেন এয়ার ক্রাফটের উপরে একটা কোর্স করতে ক্যাডেট হিসেবে তুরষ্কে যান। ঐ কোর্সটিতে রিয়াজ খুবই ভাল রেজাল্ট করেছিলেন - যার ফলশ্রূতিতে তাঁকে এ্যাডভান্স কোর্সের অফার দেয়া হয়েছিল। কিন্তু বিভিন্ন রকমের প্রসেসিং এবং বাংলাদেশের পক্ষ থেকে গড়িমাসির কারণে কোর্সটি করা সম্ভব হয়নি। বাংলাদেশে ফিরে রিয়াজ এয়ারফোর্সে কমিশনার লাভ করেন এবং পাইলট হিসেবে নিয়োগ পান।
ট্রেনিং বেশ ভালই চলছিল। এর মধ্যে যশোর ক্যান্টনমেন্টের ভেতরে মোটর সাইকেল এক্সিডেন্ট করেন এবং বাঁ পায়ের টিবিও, ফেবুলা দুটোই ভেঙ্গে যায়। এর জন্যে আপারেশন করতে হয়। এই এক্সিডেন্টের জন্যে তাঁকে এক বছর চিকিৎসাধীন থাকতে হয়েছে। ১ বছর পর হালকা কাজ শুরু করেন এবং মেডিকেল ক্যাটাগরি পার হবার পর নতুন করে ফ্লাইং-এর আনুমতি পান। তখন তাঁকে একটি জঙ্গল সারভাইভেল কোর্সে সিলেট যেতে হয় এবং সেটা ছিল ভীষন কষ্টকর। এক জায়গা থেকে চল্লিশ কিলোমিটার রাস্তা অতিক্রম করে অপর জায়গায় যেতে হবে। পথের মাঝে থাকবে পাহাড়, চা-বাগান, নদীনালা ও জঙ্গল। রাতের বেলা বা দুর্যোগের মধ্য দিয়ে এই ট্রেনিং করতে হবে এবং কেউ কাউকে খুঁজে পাবে না। এই কোর্স করার সময় রিয়াজ আবার পায়ে ব্যাথা অনুভব করেন এবং সিনিয়র কে জানান যে তিনি এই কোর্স করতে পারবেন না। এটা নিয়ে বেশ ঝামেলা হয় এবং একটা পর্যায়ে এয়ার ফোর্স থেকে চলে আসেন।
শিল্পীজীবন:
এয়ার ফোর্স থেকে চলে আসার পর যখন রিয়াজের খুব বাজে সময় কাটছিল, এরই মধ্যে একদিন চাচাতো বোন চিত্র নায়িকা বাবিতা রিয়াজকে এফডিসিতে বেড়াতে নিয়ে যান। ওখানে গিয়েই রিয়াজ প্রায়ত চিত্র নায়ক জসিমের নজর কাড়েন। জসিম ববিতার কাছে রিয়াজের চলচ্চিত্রে অভিনয়ের ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেন। এ কথা শুনে রিয়াজ হেসেই অস্থির। কখনও চিনত্মাই করেননি যে ছবিতে অভিনয় করবেন তিনি। কারণ তাঁর সবকিছু জুড়ে ছিল ফ্লাইং। তারপর এক পর্যায়ে চলচ্চিত্রে অভিনয়ের সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু বাঁধ সাধলেন মা। তাঁর প্রবল আপত্তি। এক পর্যায়ে রিয়াজ মামাকে দিয়ে মাকে রাজি করাতে সক্ষম হন।
১৯৯৫ সালে ‘বাংলার নায়ক’ ছবির মধ্যদিয়ে দিয়ে শুরম্ন হয় রিয়াজের চলচ্চিত্রে যাত্রা। এফডিসির ৮ নং ফ্লোরে রিয়াজের প্রথম শুটিং হয় এবং এক টেকেই শর্টটা ওকে হয়। শর্ট ওকে হবার পর সবাই তাঁকে হাততালি দিয়ে উৎসাহিত করলেন। নায়ক জসিমের সহযোগিতায় জেমস ফাইটিং গ্রুপের ছেলেদের কাছে ফাইটিং, ফাইটার চাইনিজের কাছে মার্শাল আর্টও শিখেছেন। ইউসুপ নামে একটি ছেলের কাছে নাচেরও তালিম নিয়েছেন। সর্ব্বোপরি নিজেকে পরিপূর্ণভাবে তৈরী করেছেন অভিনয়ের জন্যে।
‘বাংলার নায়ক’ রিয়াজের প্রথম ছবি হলেও ১৯৯৭ সালে লাইম লাইটে আসেন ‘হৃদয়ের আয়না’ ছবিতে একক নায়ক হিসাবে। তবে নায়ক রিয়াজের স্বীকৃতি আসে ‘প্রানের চেয়ে প্রিয়’ ছবিতে। ছবিটির জনপ্রিয়তাও পেয়েছে যথেষ্ট। তাই নিঃসন্দেহে এ ছবি দুটি রিয়াজের জীবনের উল্লেখযোগ্য ছবি। পরর্তীতে তাঁর অভিনীত অন্যান্য ছবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য ও সফল ছবি হুমায়ুন আহম্মেদের ‘দুই দুয়ারী’, দিলিপ বিশ্বাসের ‘অজান্তে’ আমজাদ হেসেনের ‘সুন্দরী বধু’ মতিন রহমানের ‘মন মানে না’, ‘এ মন চায় যে’, ‘বিয়ের ফুল’, ‘নারীর মন’, ‘মাটির ফুল’, জাকির হোসেন রাজুর ‘নিশ্বাসে তুমি বিশ্বাসে তুমি’, ‘এ জীবন তোমার আমার’, ‘ভালবাসা কারে কয়’, গাজি মাহবুবের ‘প্রেমের তাজমহল’, মোহাম্মাদ হান্নানের ‘সাবধান’, ‘ভালবাসি তোমাকে’, শাহাদত হেসেনের ‘ও প্রিয়া তুমি কোথায়’, ‘সুন্দরী বধু’, বাদল খন্দকারের ‘পৃথিবী তোমার আমার’। ২০০৪ সালে রিয়াজ পূর্ণিমা অভিনীত ‘মনের মাঝে তুমি’ ছবিটি রিয়াজের অভিনীত ছবিগুলোর মধ্যে দর্শক জনপ্রিয়তার রেকর্ড ভঙ্গ করে। ছবিটি সম্পূর্ণ হায়দ্রাবাদে চিত্রায়িত। সর্বোশেষ রিয়াজের অভিনীত ‘হৃদয়ের কথা’ ছবিটি ‘মনের মাঝে তুমি’ ছবির মত দর্শক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।
রিয়াজ যে সব নায়িকার বিপরীতে কাজ করেছেন তারা হচ্ছেন সোনিয়া, আয়না, শাবনুর, পূর্ণিমা, কাজল, কেয়া, পপি, শাবজান, সিমলা, বোম্বের রাবিনা ও কলকাতার রিয়া সেন। তবে জুটি হিসাবে সবচেয়ে বেশী কাজ করেছেন শাবনুরের সাথে। এ জুটি বর্তমান সময়ে সবচেয়ে বেশী দর্শক জনপ্রিতা পেয়েছে। ভারতের নায়িকা রাবিনার বিপরীতে কাজ করেছেন ‘প্রানের চেয়ে প্রিয়’, ‘সাবধান’, ও ‘দলপতি’ ছবিতে। কলকাতার রিয়া সেনের সাথে কাজ করেছেন ‘মনে পড়ে তোমাকে’ ও ‘সেই বৃষ্টি ভেজা রাতে’ ছবিতে।
রিয়াজ সবচেয়ে বেশী কৃতজ্ঞ ‘দুই দুয়ারীর’ ছবির পরিচালক হুমায়ুন আহমেদ এবং সহঅভিনেত্রীদের প্রতি। ‘দুই দুয়ারীর’ ছবির চরিত্রটি বেশ মজার ও রহস্যময়। ছবিতে তার কোন নাম নেই। সবাই তাকে ‘রহস্যমানব’ বলে। যা খুবই সত্য কথা এবং বাস্তবে তা ফলে যায়। মানুষটার সিক্সথ সেন্স খুব প্রবল, যে কিনা অনেক কিছু উপলদ্ধি করতে পারে এবং বুঝতে পারে। তার কিছু কিছু কাজ বা আচরণ বড় অদদ্ভুত, কিন্তু এইসবের আলাদা একরকম মানে পরে সবাই বুঝতে পারে। বলা যায়, একটি ফ্যান্টাস্টিক ক্যারেক্টার।
বিভিন্ন ছবিতে রিয়াজকে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা গেছে এবং প্রতিবারই রিয়াজের মাঝে একটা চেষ্টা ছিল যে চরিত্রে যেন একটা নতুনত্ব থাকে, একটা চরিত্রের সাথে অপরটি যেন না মিলে যায়। এর মাঝে একটি চরিত্র হচ্ছে ‘মায়ের সম্মান’। ছবিটিতে রিয়াজ একজন পুলিশ অফিসারের চরিত্রে অভিনয় করেনন। ‘হৃদয়ের আয়না’ ছবির চরিত্রটিও রিয়াজের খুব প্রিয়। একজন হৃদয়বান প্রেমিকের চরিত্র। একটি ফোক ছবি করেছেন, নাম ‘নসিমন’। এই ছবিতে তিনি অভিনয় করেছেন একজন জমিদারের ছেলের চরিত্রে। এই চরিত্রটি ফুটিয়ে তুলতে রিয়াজের বেশ বেগ পেতে হয়েছে।
মিনি পর্দায় রিয়াজ:
হুমায়ুন আহম্মদ-এর ‘হাবলঙ্গের বাজার’ নাটকে অতিথি শিল্পী হিসাবে অভিনয়ের মধ্য দিয়েই রিয়াজের টিভি নাটকের শুভ সূচনা হয়। তবে রিয়াজের প্রথম পূর্ণাঙ্গ নাটক ‘অগ্নিবলাকা’ ইটিভিতে প্রচারিত হয়। এই নাটকে তিনি বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের চরিত্রে অভিনয় করেন। যশোর বি. এফ. এস মতিউর ঘাঁটি নামে একটি বেইজ আছে যেখানে রিয়াজ এয়ার ফোর্সে থাকাকালীন তাঁর সবচেয়ে বেশী সময় কেটেছে উক্ত বেইসে। তাই মতিউরের ভুমিকায় অভিনয়ের ব্যাপারটি রিয়াজের জন্যে ছিল ভিষণ আনন্দের।
নাটকটিতে মতিউরের চরিত্রে অভিনয় করতে গিয়ে রিয়াজকে বেশ বেগ পোহাতে হয়েছে। মতিউরের চরিত্রটি দক্ষতার সাথে ফুটিয়ে তোলার জন্যে যোগাযোগ করতে হয়েছে মতিউর রহমানের আত্নীয়স্বজনের সাথে। মতিউরের বড় ভাই এবং স্ত্রী মিলির বড় বেনের কাছ থেকে নিয়েছেন মতিউর সম্পর্কে দিকনির্দেশনা। তারা যখন মতিউর রহমানের বর্ণনা দিতেন, বিশেষ করে চোখ, চাহনি, হাঁটা-চলা, পোশাক-আশাক, মুদ্রাভ্যাস, কথা বলার ধরণ- এগুলো রিয়াজ মনোযোগ সহকারে শুনতেন। এটা ছিল অনেক গবেষণামুলক। এর পর শুরু হলো শুটিং। যশোরে মতিউর রহমান বেইস ও চট্টগ্রামের জহুর বেইজ এ শুটিং চলল। এ কাজটি করার পেছনে এয়ার ফোর্সের সহযোগিতার উল্লেখ করার মত।
কাজটা করার পর এটা নিয়ে একটা প্রেস শো করেছিলেন তারা, অনেকের সাথে মতিউর রহমানের স্ত্রী’র বড় বোন বিশেষ অতিথি ছিলেন। নাটকটি দেখার পর উনি স্টেজে গিয়ে শুধু একটি কথায় বললেন, ‘নাটকটি দেখার পর আমার মনে হয়েছে যে ২০ বছর পর আমি যেন সেই মতিউরকে দেখছি। সেই চেখ, সেই হাঁটা, সেই কথা বলার ধরণ, অবিকল যেন আমাদের মতিউর’। এর চেয়ে বড় প্রাপ্তি একজন অভিনেতার আর কি হতে পারে ? যে কোন বড় অ্যাওয়ার্ডও এই বিরল সম্মানের কাছে ম্রিয়মাণ।
রিয়াজের পছন্দ:
রিয়াজের দীর্ঘদিনে ইচ্ছা এমন কিছু ছবি বানাবেন যেটা দেশের সুনাম বয়ে আনবে এবং দেশের মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নেয়। বর্তমানে বাংলাদেশ চলচ্চিত্রের যা অবস্থা এই সময়ে ছবিগুলো যেন উদাহরণ হিসাবে থাকে। আর ‘হৃদয়ের কথা’ ছবির পরিচালনার মধ্যে তাঁর এই ইচ্ছা পুরণ করতে শুরু করেছেন মাত্র।
রিয়াজের পছন্দের পোশাক জিন্সের প্যান্ট ও টি শার্ট, ভুনা খিচুড়ী ও মাংশ, পাফিউম, পছন্দের মানুষ মা ও প্রিয় ব্যক্তিত্ব বাবা।
পিতৃভূমি যশোরের প্রতি রিয়াজের অনুভুতি প্রবল। তার কাছে যশোর খুবই মজার একটা জায়গা। যশোরের মানুষ খুব ভাল মনের ও শিল্পমনা। যশোরের মানুষের কথা বলার স্টাইলটা তাঁর কাছে বেশ পছন্দের। ক্যান্টনমেন্ট কলেজে পড়াকালীন সেখানে তাঁর অনেক স্মৃতি আছে। কারবালার বাড়ীতে বসবাসকালে সেখানকার দিনগুলি ছিল তাঁর কাছে খুব মজার। কারবালাতে তাঁর আব্বার করব। তাই সুযোগ পেলেই তিনি যশোর যান।
তথ্য সূত্র: সাক্ষাৎকার
অন্যদিন (সাপ্তাহিক বিচিত্র)
সম্পাদনা:
মোঃ হাসনূজ্জামান (বিপুল)
শামিউল আমিন (শান্ত)
সর্বশেষ আপডেট:
অক্টোবর ২০১১